তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর জনগণ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হয়েছে অন্যায়-অত্যাচার, গুম ও খুন। পাশাপাশি শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশকে নিঃস্ব করেছে স্বৈরাচারী সরকার।
খৈয়ম বলেন, শুষ্ক মৌসুমে নদী শুকিয়ে মরুভূমিতে পরিণত হচ্ছে, আবার বর্ষায় অতিরিক্ত পানি ছেড়ে দেওয়ায় ভয়াবহ বন্যা সৃষ্টি হয়। বিএনপি ক্ষমতায় এলে রাজবাড়ীতে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু ও পদ্মা ব্যারেজ নির্মাণ করা হবে। এতে নদী শাসন, কৃষি সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ সবই সম্ভব হবে। পাশাপাশি রাজবাড়ীকে আধুনিক জেলা হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টায় গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের জামতলা হাই স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণে উজানচর ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক নঈম আনসারি, সাবেক সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মঞ্জুরুল আলম দুলাল, জেলা বিএনপির সদস্য রইচ উদ্দিন ডিউক, অ্যাডভোকেট এবিএম সাত্তার, গোয়ালন্দ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সুলতান নুর ইসলাম মুন্নু, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব কেএ সবুর শাহিন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি কুমকুম নজরুল, সিনিয়র সহসভাপতি ফারজানা ইয়াসমিন ডেইজি, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক খায়রুল আলম বকুল, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নিকবার হোসেন মনি, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুল গফুর মণ্ডল, সাধারণ সম্পাদক শাহা আলম, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব মিজানুর রহমান পলাশ, গোয়ালন্দ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবলু, জেলা বিএনপির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মাহবুব আলম শাহিন, নাজিরুল ইসলাম তিতাস, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, গোয়ালন্দ উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি সরোয়ার হোসেন মোল্লা, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ফারুক দেওয়ান, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন মণ্ডল, ছাত্রদলের সভাপতি রেজাউল হাসান মিঠু, পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোক্তার হোসেন প্রমুখ।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উজানচর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. ফরিদুল ইসলাম ফরিদ। সঞ্চালনা করেন সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন মৃধা ও সাংগঠনিক সম্পাদক মো. চুন্নু মীর মালত।