সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলা সদরে ১৭ আগস্ট রবিবার দুপুরে আরএন মেডিকেল হল২এ চিকিৎসক আব্দুল করিম উপজেলায় কর্মরত কতিপয় ভূইফুর সাংবাদিক দিয়ে টাকার বিনিময়ে সংবাদ সম্মেলন করে।
ঐ ভূইফুর সাংবাদিকরা বেশ কয়েকটি প্রত্রিকায় শাল্লায় মিথ্যা নিউজ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশ করেছে তা আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।সংবাদে উল্লেখ করা হয় চিকিৎসক আব্দুল করিম ও আব্দুল মজিদ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, অথচ এখানে চিকিৎসক শুধুমাত্র আব্দুল করিম। আর আব্দুল মজিদ হল বিএনপির এক জন বহিষ্কৃত নেতা ও আব্দুল করিমের লাঠিয়াল। অথচ ভূইফুর সাংবাদিক দু'জনকেই চিকিৎসক বানিয়ে দিলেন।
আর দৃষ্টি গোচর হয়েছে, শুধুমাত্র মামলার নং ৪২২/২৪-২৭০/২৫ লেখা হয় ।প্রতিবেদন কিংবা আদেশের কথা উল্লেখ করে নাই । প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে,উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি উল্লেখ করেন, দেখে আসলাম ৪/৫জন কবরস্থানের জায়গা দখলে আছে,, আব্দুল করিম দখল করে বেলন্ডিং নির্মাণাধীন, প্রতিবেদনের কপি প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষিত । একজন হাতুড়ি চিকিৎসকের বুঝার ক্ষমতা নেই সত্য মিথ্যা। পল্লি চিকিৎসক হয়ে । ডাঃ আব্দুল করিম প্রেসক্রিপশনে লেখা হয়।
আমি চিকিৎসক আব্দুল করিমের বিরুদ্ধে শাল্লা উপজেলা সদরে অবস্থিত কবর স্থানের জায়গা দখল করে বাসা নির্মাণ (চলমান) করার নিউজ প্রকাশের কারণে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে এই করিম। আমি এলাকার স্বনামধন্য পরিবারের সন্তান।
আমার সম্মানহানির জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে এই করিম গং।
উপজেলা সদরে এই করিম শাল্লা ইউনিয়নের এক নারীকে অবৈধ ভাবে তার চেম্বারে গর্ভপাত ঘটিয়েছে ভূক্তভূগী এ নারীর ভিডিও বক্তব্য এ প্রতিবেদকের নিকট সংরক্ষিত আছে। গত ১০আগস্ট দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা ও দি বাংলা ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রত্রিকার পক্ষ থেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিই । আমরা যথেষ্ট প্রমাণাদি সংরক্ষীত আছে ভূমি দস্যুদের বিরুদ্ধে আমার লেখা টি প্রকাশিত হয়েছে, ঐ নিউজে আমি বিস্তারিত তুলে ধরেছি,উল্লেখ্য দৈনিক যায়যায়দিন ও অভিযান নিউজ টিভিতে সংবাদ সম্মেলনের নিউজটি প্রকাশ করে আমি ঐ সংবাদের প্রতিবাদ করে ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলছি আপনাদের সৎ সাহস থাকলে আমার সাথে কাগজ পত্র নিয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও প্রশাসনের কর্তৃপক্ষ নিয়ে বৈঠকে বসুন। সত্য মিথ্যা প্রমাণিত হবে। আব্দুল করিমের লাগামহিন মিথ্যা কথা, পত্রিকায় মানায় না।