চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
বৃহস্পতিবার নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলাটি দায়ের করেন বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের সদস্য ও জাতীয় দৈনিক নতুন সময়ের সাংবাদিক ইসমাইল ইমন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ২০ জনকে আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, এরা চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে অবৈধ সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সদস্য ও নামধারী সাংবাদিক হয়, সাংবাদিকতার সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী কার্যক্রম করা আসামীদের নেশা ও পেশা এবং বিগত দিনে ছাত্র আন্দোলনের গণহত্যার উস্কানি দাতা চিহ্নিত ফ্যাসিবাদের দোসর।
তাৎক্ষণিক পাল্টা প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশের উপস্থিত সাংবাদিক এবং ছাত্র জনতা প্রেসক্লাবের ভেতরে থাকা হামলাকারীদের উপর চড়াও হয়। নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতি সামাল দিতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা প্রেসক্লাব নিয়ন্ত্রণে আনেন পরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দায়িত্বশীল শিক্ষার্থীরা এগিয়ে এলে সেনাবাহিনীর সদস্যরা শিক্ষার্থীদের সমন্বয় করার দায়িত্ব দিয়ে চলে যান।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব থেকে বিতাড়িত এই প্রোপাগান্ডা গোষ্ঠি দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম, গণহত্যা ও রক্তপাতের বিনিময়ে অর্জিত ছাত্র-জনতার বিজয়কে কালিমা লিপ্ত করার জন্য নানা অপপ্রচার এবং গুজব ছড়াচ্ছে।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব এনামুল হক এনামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে জেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এই দেশ আপনার, আমার, আমাদের সকলের। এখানে সকল ধর্মের বর্ণের মানুষের স্বাধীনভাবে বসবাস করার অধিকার আছে। একটি সরকার যাবে আরেকটি সরকার আসবে এটি একটি গণতান্ত্রিক দ্বারা। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
এটি একটি অভিযোগ কেন্দ্র যাতে এই এলাকার কোন ধরনের কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকে, কোন পরিবারের, কোন দলের কিংবা অন্য কোন কারো অভিযোগ থাকে অভিযোগ কেন্দ্রে জানাবেন। ষড়যন্ত্রকারী বা কিছু দুষ্কৃতিকারী যাদের কাছে এখনো অস্ত্র রয়েছে গ্রেফতার করতে হবে। এই অস্ত্রগুলো যুবলীগ —ছাত্রলীগের কাছে আছে।
এসময় তাদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে বেলা তিনটা থেকে বিক্ষোভ সমাবেশ চলা অবস্থায় একদফা , সরকারের পদত্যাগ ও শহীদ শিক্ষার্থীদের হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার সহ বিভিন্ন দাবি সম্বলিত পেষ্টুন, প্লেকার্ড নিয়ে অভিভাবক সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষকে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।
বৃক্ষ রোপণের গুরুত্ব অনুধাবন করেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজ থেকে ৫২ বছর আগে ১৯৭২ সালে ১৬ জুলাই প্রথম বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী শুরু করেন। এবং তিনি প্রত্যেককে বৃক্ষরোপণের আহ্বান জানান।