গতবারের ন্যায় আবারো এই চিহ্নিত শিক্ষা দুর্নীতিবাজ ও প্রতারক জামালপুর জেলা শহরের প্রশান্তি স্কুল এন্ড কলেজের১৩ জন শিক্ষার্থী ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পারলো না প্রবেশ পত্র বোর্ড থেকে না আসার কারনে। সে প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সেলিম সা ও তার দোসরদের কারণে ১৩ জন ছেলে,মেয়ে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারলো না। মোটা অংকের টাকা নিয়ে তাদের ফরমফিলাপ না করিয়েই আশ্বাস দেয় পরীক্ষা দিতে পারবে বলে। অথচ আজ তারা এডমিট কার্ড না পাওয়ার কারণে পরীক্ষা দিতে পারলো না। তাদের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। গত বছরও সে একই কূকৃর্তী করে অনেক ছেলে,মেয়ের সম্ভাবনা ধংস করেছিল। এর আগে সে ভুয়া এনজিও করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।জনগণের প্রতিবাদের মুখে এনজিও বন্ধ করলেও তার অভিনব দুর্নীতি ও প্রতারণা বন্ধ হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকরা কম দায়ী নয়। অভিভাবকগণও জেনে শুনে এই কলেজে ছাত্র -ছাত্রী ভর্তি করান।
এর সাথে একটা শক্তিশালী প্রতারক চক্র জড়িত। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ চক্রটিকে আটক করা উচিৎ। তা নাহলে অনেকের অমিত সম্ভাবনা বিনষ্ট হবে। কান্না থামবে না প্রতারণার শিকার শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের।
গতরাতে প্রতারণার শিকার ১৩ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের তোপের হাত থেকে পুলিশ অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে কলেজের অধ্যক্ষ সেলিমকে উদ্ধার করে ছেড়ে দিয়েছে। অভিভাবকদের দাবী স তাকে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা হোক। এ প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলার জন্য মানবাধিকার কর্মী জাহাঙ্গীর আলম সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন।